গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে কার্যকরী কিছু করনীয় কাজ

গর্ভাবস্থায় বমি একটি সাধারণ সমস্যা। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।

আচ্ছালামু আলাইকুম প্রিয় দর্শক - দেশি ব্লগর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আজকে আমি আপনাদের মাঝে গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে কার্যকরী কিছু করনীয় কাজ নিয়ে আলোচনা করব।

গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে কার্যকরী কিছু করনীয় কাজ সম্পর্কে আরো জানতে গুগলে সার্চ করতে পারেন অথবা আমাদের ওয়েব সাইটে অন্যান্য পোস্টগুলো পড়তে পারেন। তো চলুন আমাদের আজকের মূল বিষয়বস্তুগুলো এক নজরে পেজ সূচিপত্রতে দেখে নেয়া যাকঃ

গর্ভাবস্থায় বমি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে, এটি মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই, এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। উপরে বর্ণিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে, যদি বমি খুব বেশি হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে কার্যকরী কিছু করনীয় কাজ

গর্ভাবস্থায় বমি হওয়া একটি সাধারণ ঘটনা। প্রায় ৫০% গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে গর্ভাবস্থার প্রথম ১২ সপ্তাহের মধ্যে বমি হয়। তবে, কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে বমি এতটাই তীব্র হতে পারে যে তা তাদের দৈনন্দিন জীবনযাপনকে ব্যাহত করতে পারে।

গর্ভবতী মহিলার বমি হলে নিম্নলিখিত কার্যকরী কিছু করনীয় কাজ রয়েছে:

  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। বমিভাব এবং ক্লান্তি গর্ভাবস্থার সাধারণ উপসর্গ। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া জরুরি।
  • অল্প অল্প করে খাওয়া-দাওয়া করুন। একবারে বেশি খাওয়ার পরিবর্তে অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে বমিভাব কম হতে পারে।
  • শুকনো খাবার এবং পানীয় খান। যেসব খাবার এবং পানীয় সহজে হজম হয়, সেগুলো খান। যেমন: বিস্কুট, টোস্ট, মুড়ি, খোসা ছাড়ানো ফল, রস, ইত্যাদি।
  • বমিভাব কমাতে সাহায্যকারী ওষুধ সেবন করুন। আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বমিভাব কমাতে সাহায্যকারী ওষুধ সেবন করতে পারেন।
  • খাবারের গন্ধ এড়িয়ে চলুন। যেসব খাবারের গন্ধে আপনার বমিভাব হয়, সেগুলো এড়িয়ে চলুন।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন। বমিভাব কমাতে এবং পানিশূন্যতা রোধে পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

গর্ভবতী মহিলার বমি হলে কি করবেন

গর্ভবতী মহিলার বমি হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে:

  • বমিভাব যদি খুব বেশি হয় এবং তাতে আপনার শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, তাহলে অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • বমিভাব যদি পানিশূন্যতার কারণ হয়, তাহলে অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • বমিভাব যদি তীব্র হয় এবং তাতে আপনার শরীরে কোনো জটিলতা দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়

গর্ভাবস্থার সাধারণত ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যে বমি শুরু হয়। তবে, কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে বমি ৪ সপ্তাহের আগেও শুরু হতে পারে। আর কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে বমি ১২ সপ্তাহের পরেও চলতে পারে।

গর্ভ অবস্থায় শেষ তিন মাসের সর্তকতা

গর্ভ অবস্থায় শেষ তিন মাসের মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত:

  • শরীরের ওজন বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • জন্মগত ত্রুটির ঝুঁকি কমাতে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন।
  • প্রসবের জন্য প্রস্তুত থাকুন।

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের মধ্যে কোনো শারীরিক লক্ষণ দেখা দেয় না। তবে, কিছু মহিলাদের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে:

  • মাথা ঘোরা।
  • ক্লান্তি।
  • স্তনে ব্যথা।
  • বমি বমি ভাব।
  • খাবারের গন্ধে অরুচি।

গর্ভবতী মহিলার বমি হলে কি করবেন

গর্ভবতী মহিলার বমি হলে নিচের পদক্ষেপগুলো নিতে পারেন:

  • পানিশূন্যতা রোধ করুন। বমি করলে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। তাই গর্ভবতী মহিলার বমি হলে প্রচুর পরিমাণে পানি, স্যালাইন, ফলের রস, শরবত ইত্যাদি পান করাতে হবে।
  • খাবারের পরিবর্তন করুন। বমিভাব কমাতে হালকা, তেল-মসলাবিহীন খাবার খাওয়াতে হবে। যেমন: বিস্কুট, টোস্ট, মুড়ি, চিনি, ফল, ফলের রস ইত্যাদি।
  • আদা ব্যবহার করুন। আদা বমিভাব কমাতে কার্যকর। তাই বমিভাব কমাতে গর্ভবতী মহিলাকে আদা চা, আদা ও লেবুর রস ইত্যাদি খাওয়াতে পারেন।
  • ভিটামিন বি৬ গ্রহণ করুন। ভিটামিন বি৬ বমিভাব কমাতে সাহায্য করে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন বি৬ সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
গর্ভবতী মহিলার বমি যদি খুব বেশি হয় এবং সে পানিশূন্যতা, ওজন হ্রাস, দূর্বলতা, মাথা ঘোরা, অজ্ঞান হয়ে পড়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখায়, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এছাড়াও, নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে:

  • গর্ভবতী মহিলার বমি হলে তাকে বিশ্রাম দিতে হবে।
  • বমিভাব কমাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে লেবুর রস পান করতে পারেন।
  • বমিভাব কমাতে লবণযুক্ত খাবার খাওয়াতে পারেন।
গর্ভবতী মহিলার বমিভাব কমাতে উপরের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে উপকার পাওয়া যাবে।

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়

গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয় তা নির্ভর করে প্রত্যেক মহিলার শরীরের উপর। সাধারণত, গর্ভধারণের ৫ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে বমি ভাব শুরু হয়। তবে এর আগে বা পরেও বমি ভাব শুরু হতে পারে। কিছু কিছু মহিলার ক্ষেত্রে গর্ভধারণের ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত বমি ভাব থাকতে পারে। আবার কিছু কিছু মহিলার ক্ষেত্রে বমি ভাব একেবারেই হয় না।

গর্ভধারণের প্রথম দিকে বমি ভাব হওয়ার কারণ হলো হরমোন পরিবর্তন। এই সময়ে শরীরে প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এই হরমোন পেটের পেশীকে শিথিল করে দেয়। ফলে খাবার হজম হতে সমস্যা হয় এবং বমি ভাব হতে পারে।

গর্ভবতী মহিলাদের বমি ভাব কমাতে কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। যেমন:

  • অল্প অল্প করে খাওয়া। একবারে বেশি খাওয়া এড়িয়ে অল্প অল্প করে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
  • শুকনো খাবার খাওয়া। বমি ভাব হলে শুকনো খাবার, যেমন বিস্কুট, টোস্ট, রুটি ইত্যাদি খেতে পারেন।
  • ঠান্ডা খাবার খাওয়া। ঠান্ডা খাবার বমি ভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • গন্ধযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা। গন্ধযুক্ত খাবার বমি ভাব বাড়াতে পারে।
গর্ভবতী মহিলাদের বমি ভাব বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার প্রয়োজনে বমি ভাব কমাতে ওষুধ দিতে পারেন।

গর্ভ অবস্থায় শেষ তিন মাসের সর্তকতা

গর্ভাবস্থার শেষ ৩ মাস হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশ দ্রুত হয়। তাই এই সময় গর্ভবতী মাকে আরও বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

খাদ্য
গর্ভাবস্থার শেষ ৩ মাসে গর্ভবতী মায়ের দৈনিক ক্যালোরি চাহিদা প্রায় ৪০০ ক্যালোরি বেড়ে যায়। তাই এই সময় পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে প্রচুর পরিমাণে ফলমূল, শাকসবজি, ডাল, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার।

এছাড়াও, এই সময়ে রক্তস্বল্পতা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। আয়রনসমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে বাদাম, কলা, ডাবের পানি, পালং শাক, মটরশুঁটি, মসুর ডাল, সবুজ শাকসবজি, ফলমূল ইত্যাদি।

চলাফেরা
গর্ভাবস্থার শেষ ৩ মাসে গর্ভবতী মায়ের পেট অনেক বড় হয়ে যায়। তাই এই সময় বেশি হাঁটাচলা করা উচিত নয়। তবে হালকা হাঁটাচলা বা ব্যায়াম করা যেতে পারে। এতে হজম ভালো হয় এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।

বিশ্রাম
গর্ভাবস্থার শেষ ৩ মাসে গর্ভবতী মায়ের শরীর অনেক ক্লান্ত থাকে। তাই এই সময় পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।

ডাক্তারের পরামর্শ
গর্ভাবস্থার শেষ ৩ মাসে নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রতি মাসে অন্তত একবার ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। ডাক্তার শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ পর্যবেক্ষণ করবেন এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন।

নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর প্রতি বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত:

  • ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন।
  • এলকোহল, ক্যাফেইন ও কৃত্রিম মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
  • অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজন হওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • হঠাৎ করে শুয়ে উঠবেন না বা উঠবেন না।
  • গরম স্নান বা গরম জলে গোসল করবেন না।
  • গরম আবহাওয়ায় বাইরে বের হবেন না।
  • যদি কোনও অস্বস্তি বা সমস্যা দেখা দেয় তাহলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
গর্ভাবস্থার শেষ ৩ মাস হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময় গর্ভবতী মায়ের সতর্কতা অবলম্বন করলে শিশু সুস্থ ও নিরাপদভাবে জন্মগ্রহণ করবে।


গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ


গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণগুলি সাধারণত খুব স্পষ্ট হয় না। এই সময়ে, ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়ে ভ্রূণ হয়ে উঠতে শুরু করে। তবে, কিছু মহিলা এই সপ্তাহের মধ্যে কিছু লক্ষণ অনুভব করতে পারেন।

গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • পিরিয়ড বাদ যাওয়া: গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল পিরিয়ড বাদ যাওয়া। তবে, অন্যান্য কারণেও পিরিয়ড বন্ধ হতে পারে, তাই শুধুমাত্র এই লক্ষণটি দেখে গর্ভবতী হওয়ার নিশ্চিততা দেওয়া যায় না।
  • স্তন পরিবর্তন: গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহ থেকেই স্তন পরিবর্তন হতে শুরু করতে পারে। স্তন নরম, ফুলে উঠতে পারে এবং বোঁটায় কালো দাগ পড়তে পারে।
  • বমি-বমি ভাব বা বমি: গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহ থেকেই বমি-বমি ভাব বা বমি হতে পারে। তবে, এই লক্ষণটি সাধারণত দ্বিতীয় বা তৃতীয় সপ্তাহে আরও স্পষ্ট হয়।
  • ঘন ঘন প্রস্রাব: গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহ থেকেই ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। এই লক্ষণটি হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হয়।
  • মেজাজ পরিবর্তন: গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহ থেকেই মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে। এই লক্ষণটি হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হয়।
উল্লেখ্য, এই লক্ষণগুলি সব মহিলাদের ক্ষেত্রে একইভাবে দেখা যায় না। কিছু মহিলা এগুলির মধ্যে একটি বা দুটি লক্ষণ অনুভব করতে পারেন, আবার অন্যরা এগুলির কোনোটিই অনুভব নাও করতে পারেন।

গর্ভবতী হওয়ার নিশ্চিততা পেতে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা যেতে পারে। প্রেগন্যান্সি টেস্ট সাধারণত গর্ভধারণের প্রথম সপ্তাহের শেষ থেকে করা যায়।

গর্ভাবস্থায় বমি হলে করনীয় কাজ


গর্ভাবস্থায় বমি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে কিছু ক্ষেত্রে বমি এতটাই তীব্র হতে পারে যে তা মায়ের ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে। এই অবস্থাকে হাইপারএমেসিস গ্রাভিডেরাম বলা হয়।

গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে নিম্নলিখিত করনীয় কাজগুলি কার্যকর হতে পারে:

  • পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার পান করুন। বমি ভাব কমাতে পানি, ফলের রস, শরবত, ডাবের পানি ইত্যাদি পান করুন।
  • অল্প অল্প করে খাবার খান। একবারে বেশি খাবার খেলে বমি হতে পারে। তাই অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাবার খান।
  • বমি ভাব বাড়ে এমন খাবার এড়িয়ে চলুন। যেসব খাবার খেলে আপনার বমি ভাব বাড়ে সেসব খাবার এড়িয়ে চলুন।
  • বিশ্রাম নিন। বমি ভাব কমাতে বিশ্রাম নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
  • ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বমি ভাব যদি তীব্র হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

উপসংহার

গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে উপরোক্ত করনীয় কাজগুলি অনুসরণ করলে বমি ভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে বমি ভাব যদি তীব্র হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

কিছু অতিরিক্ত টিপস:
বমি ভাব কমাতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে। যেমন, লেবু বা আদা চা পান করা, বাতাস শুকনো হলে হালকা ভেপার নেওয়া, বা শুকনো ফল খাওয়া ইত্যাদি। আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন এবং আপনার জন্য সেরা চিকিৎসার পরিকল্পনা করুন।

আপনার আসলেই দেশি ব্লগর একজন মূল্যবান পাঠক। গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে কার্যকরী কিছু করনীয় কাজ এর আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কেমন লেগেছে তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।

Next Post Previous Post
কোন মন্তব্য নেই
এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার মন্তব্য জানান

দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন - অন্যথায় আপনার মন্তব্য গ্রহণ করা হবে না।

comment url